চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কি? ডিজিটাল বিপ্লবের ক্ষেত্রে শিক্ষা কিভাবে ভূমিকা পালন করতে পারে উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করুন।
২. চতুর্থ
শিল্প বিপ্লব কি? ডিজিটাল বিপ্লবের ক্ষেত্রে শিক্ষা কিভাবে ভূমিকা পালন করতে পারে
উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করুন।
ভুমিকাঃ সারা বিশ্বে এখন একটি প্রযুক্তিগত বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। যে বিপ্লব পাল্টে দেবে মানুষের দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার চিরচেনা রূপ কে। এতটাই পরিবর্তন আসবে যা মানুষ আগে কখনো কল্পনা করতে পারেনি। জীবনমান উন্নত হবে বৃদ্ধি পাবে সকল মানুষের সকল পেশার আয়। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা কে কাজে লাগিয়ে পরিবর্তিত পরিবর্তিত হবে শিল্প অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে। প্রযুক্তি কে কেন্দ্র করে চলমান বিপ্লব বলা হচ্ছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রথম ধারনা দিয়েছেন অর্থনীতির ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ক্লাউস শোয়াব। তিনি তার বইতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভ্যুলেশন এই প্রযুক্তির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং আমাদের অনেক ভাবাচ্ছে।
ভুমিকাঃ সারা বিশ্বে এখন একটি প্রযুক্তিগত বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। যে বিপ্লব পাল্টে দেবে মানুষের দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার চিরচেনা রূপ কে। এতটাই পরিবর্তন আসবে যা মানুষ আগে কখনো কল্পনা করতে পারেনি। জীবনমান উন্নত হবে বৃদ্ধি পাবে সকল মানুষের সকল পেশার আয়। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা কে কাজে লাগিয়ে পরিবর্তিত পরিবর্তিত হবে শিল্প অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে। প্রযুক্তি কে কেন্দ্র করে চলমান বিপ্লব বলা হচ্ছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রথম ধারনা দিয়েছেন অর্থনীতির ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ক্লাউস শোয়াব। তিনি তার বইতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভ্যুলেশন এই প্রযুক্তির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং আমাদের অনেক ভাবাচ্ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও
অটোমেশনের মতো নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে বর্তমান শিল্প ও প্রযুক্তির
অভূতপূর্ব পরিবর্তনের সম্ভাবনা। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব “Industry 4.0” হিসাবেও
পরিচিত।
চতুর্থ শিল্প
বিপ্লবের আলোচিত প্রযুক্তিঃ
১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং২। উন্নত
মানের রোবোটিক্স ও অটোমেশন ৩।ইন্টারনেট অফ থিংস
৪। ব্লকচেইন প্রযুক্তি
৫। থ্রি-ডি
প্রিন্টিং
৬। কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
৭। উন্নত মানের জিন প্রযুক্তি
৮। নতুন
ধরনের শক্তি
■ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনবে যা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। নিম্নে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা ডিজিটাল বিপ্লব আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে যে প্রভাব রাখবে তার বর্ণনা দেওয়া হল। ■ কর্মমুখী শিক্ষাঃ কর্মমুখী শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা ব্যবহারিক বিষয়গুলো তারা নিজেদের হাতে কলমে শিখবে ফলে এখানে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যাবে এবং যা তারা পরবর্তী জেনারেশনের মধ্যে কর্মমুখী শিক্ষার ব্যবহারটা দিতে পারে। ■ মুখস্ত বিদ্যা থাকবে নাঃ বিপ্লবের ফলে আমাদের যে গতানুগতিক মুখস্থ করার প্রবণতা সেটি আর থাকবে না কারণ মুখস্ত বিদ্যা বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয় না তাই জ্ঞানের পুনরুৎপাদন করতে হবে এবং এই জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে।
■ লার্নিং এন্ড আর্নিং: দেশের তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় দক্ষ করে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নিয়ে আইসিটি বিভাগ। যার মধ্যে রয়েছে লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প। দেশের তরুণ প্রজন্মের আত্মকর্মসংস্থান অবারিত করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ শীঘ্রই দেশব্যাপী চলছে এই কার্যক্রম। ‘লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং’ নামক এই প্রকল্পের আওতায় ৫০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবেন দেশের তরুণ প্রজন্ম।
■ স্টুডেন্ট উপস্থিতি খাতা থাকবে নাঃ আমাদের দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্টুডেন্ট উপস্থিতি জন্য স্বাধীনতার শিক্ষকেরা খাতায় নাম নামের উপস্থিতি নিয়ে থাকেন কিন্তু চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে এই স্টুডেন্ট উপস্থিতি খাতা থাকবে না কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে স্কুলে ঢোকার সাথে সাথে তাদের উপস্থিতিতে হয়ে যাবে।
■ ই-বুকঃ আমাদের বর্তমানে ছাত্রছাত্রীরা ব্যাগ ভর্তি করে বই নিয়ে স্কুলে যায় কিন্তু চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটবে এবং শিক্ষার্থীরা বইয়ের পড়িনা নিয়ে যে তারা স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেট ফোনের মাধ্যমে সরাসরি এবং স্টোর থেকে তাদের প্রয়োজনীয় বই গুলো পড়তে পারবে।
■ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে দূরত্ব কমবেঃ চতুর্থ শিল্প চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে আমাদের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে দূরত্ব কমে আসবে ফলে শিক্ষার মান অধিক হারে বৃদ্ধি পাবে।
■ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স (AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সকে মেশিন ইন্টিলিজেন্সও বলা হয়। কম্পিটার সাইন্সের উৎকৃষ্টতম উদাহরণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স যে চারটি কাজ মূলত করে তা হলো- কথা শুনে চিনতে পারা - নতুন জিনিস শেখা - পরিকল্পনা করা - সমস্যার সমাধান করা
■ ডিজিটাল পাঠ্য বইঃ ডিজিটাল লাইব্রেরিতে বই পড়ার সুযোগ তাদের জন্যই বেশি উপযোগীও সাশ্রয়ী হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরির জন্য শিক্ষার্থীদের অধিকারকে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। তবে বই প্রেমিকদেরও আগের মত নিলখেত কিংবা শহরের অলিতে-গলিতে বইয়ের দোকানে বেশি ছোটাছুটি করতে হবে না। ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পাঠ্য বইয়ের বাহিরেও খুঁজে পাওয়া যায় গল্প, উপন্যাস, জীবনী ও সাইন্স ফিকশানসহ নানা রকমের বই। তাই প্রয়োজনীয় বই খুঁজতে আপনি এখনই টু মারতে পারেন ডিজিটাল লাইব্রেরিতে।
■ শিক্ষা পাওয়ার: নারীরাও যাতে পিছিয়ে না থাকে প্রযুক্তির এই বিপ্লবে তাও নারীদের জন্য বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। ‘শি পাওয়ার’ বা ‘প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন’ নামে এই প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন তারা। উপজেলা পর্যায়ের নারী উদ্যোক্তাদের টার্গেট করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
■ থ্রিডি মুভি: থ্রিডি অ্যানিমেশন হচ্ছে ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন, যে অ্যানিমেশনে দৈর্ঘ্য-প্রস্থ-উচ্চতা একই সাথে অবস্থান করে এবং দেখা যায়। যখন একজন অ্যানিমেটর থ্রিডি সফটওয়্যার দিয়ে এ পদ্ধতিতে অ্যানিমেশন করেন, তখন এই অ্যানিমেশন পদ্ধতিতে যেকোনো বস্ত্তকে বাস্তব জীবনের যেকোনো বস্ত্তর মতো বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল বা দিক থেকে ঘুরানো যায়। মূলত নববই দশকের পরবর্তী সময় থেকেই থ্রিডি অ্যানিমেশন সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে এবং বর্তমান সময়ে অ্যানিমেশন মুভি ও গেম তৈরির অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম থ্রিডি অ্যানিমেশন প্রযুক্তি।
■ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনবে যা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। নিম্নে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা ডিজিটাল বিপ্লব আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে যে প্রভাব রাখবে তার বর্ণনা দেওয়া হল। ■ কর্মমুখী শিক্ষাঃ কর্মমুখী শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা ব্যবহারিক বিষয়গুলো তারা নিজেদের হাতে কলমে শিখবে ফলে এখানে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যাবে এবং যা তারা পরবর্তী জেনারেশনের মধ্যে কর্মমুখী শিক্ষার ব্যবহারটা দিতে পারে। ■ মুখস্ত বিদ্যা থাকবে নাঃ বিপ্লবের ফলে আমাদের যে গতানুগতিক মুখস্থ করার প্রবণতা সেটি আর থাকবে না কারণ মুখস্ত বিদ্যা বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয় না তাই জ্ঞানের পুনরুৎপাদন করতে হবে এবং এই জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে।
■ লার্নিং এন্ড আর্নিং: দেশের তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় দক্ষ করে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নিয়ে আইসিটি বিভাগ। যার মধ্যে রয়েছে লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প। দেশের তরুণ প্রজন্মের আত্মকর্মসংস্থান অবারিত করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ শীঘ্রই দেশব্যাপী চলছে এই কার্যক্রম। ‘লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং’ নামক এই প্রকল্পের আওতায় ৫০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবেন দেশের তরুণ প্রজন্ম।
■ স্টুডেন্ট উপস্থিতি খাতা থাকবে নাঃ আমাদের দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্টুডেন্ট উপস্থিতি জন্য স্বাধীনতার শিক্ষকেরা খাতায় নাম নামের উপস্থিতি নিয়ে থাকেন কিন্তু চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে এই স্টুডেন্ট উপস্থিতি খাতা থাকবে না কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে স্কুলে ঢোকার সাথে সাথে তাদের উপস্থিতিতে হয়ে যাবে।
■ ই-বুকঃ আমাদের বর্তমানে ছাত্রছাত্রীরা ব্যাগ ভর্তি করে বই নিয়ে স্কুলে যায় কিন্তু চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটবে এবং শিক্ষার্থীরা বইয়ের পড়িনা নিয়ে যে তারা স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেট ফোনের মাধ্যমে সরাসরি এবং স্টোর থেকে তাদের প্রয়োজনীয় বই গুলো পড়তে পারবে।
■ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে দূরত্ব কমবেঃ চতুর্থ শিল্প চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে আমাদের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে দূরত্ব কমে আসবে ফলে শিক্ষার মান অধিক হারে বৃদ্ধি পাবে।
■ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স (AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সকে মেশিন ইন্টিলিজেন্সও বলা হয়। কম্পিটার সাইন্সের উৎকৃষ্টতম উদাহরণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স যে চারটি কাজ মূলত করে তা হলো- কথা শুনে চিনতে পারা - নতুন জিনিস শেখা - পরিকল্পনা করা - সমস্যার সমাধান করা
■ ডিজিটাল পাঠ্য বইঃ ডিজিটাল লাইব্রেরিতে বই পড়ার সুযোগ তাদের জন্যই বেশি উপযোগীও সাশ্রয়ী হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরির জন্য শিক্ষার্থীদের অধিকারকে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। তবে বই প্রেমিকদেরও আগের মত নিলখেত কিংবা শহরের অলিতে-গলিতে বইয়ের দোকানে বেশি ছোটাছুটি করতে হবে না। ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পাঠ্য বইয়ের বাহিরেও খুঁজে পাওয়া যায় গল্প, উপন্যাস, জীবনী ও সাইন্স ফিকশানসহ নানা রকমের বই। তাই প্রয়োজনীয় বই খুঁজতে আপনি এখনই টু মারতে পারেন ডিজিটাল লাইব্রেরিতে।
■ শিক্ষা পাওয়ার: নারীরাও যাতে পিছিয়ে না থাকে প্রযুক্তির এই বিপ্লবে তাও নারীদের জন্য বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। ‘শি পাওয়ার’ বা ‘প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন’ নামে এই প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন তারা। উপজেলা পর্যায়ের নারী উদ্যোক্তাদের টার্গেট করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
■ থ্রিডি মুভি: থ্রিডি অ্যানিমেশন হচ্ছে ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন, যে অ্যানিমেশনে দৈর্ঘ্য-প্রস্থ-উচ্চতা একই সাথে অবস্থান করে এবং দেখা যায়। যখন একজন অ্যানিমেটর থ্রিডি সফটওয়্যার দিয়ে এ পদ্ধতিতে অ্যানিমেশন করেন, তখন এই অ্যানিমেশন পদ্ধতিতে যেকোনো বস্ত্তকে বাস্তব জীবনের যেকোনো বস্ত্তর মতো বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল বা দিক থেকে ঘুরানো যায়। মূলত নববই দশকের পরবর্তী সময় থেকেই থ্রিডি অ্যানিমেশন সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে এবং বর্তমান সময়ে অ্যানিমেশন মুভি ও গেম তৈরির অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম থ্রিডি অ্যানিমেশন প্রযুক্তি।
■ অনলাইন এডমিশনঃ চতুর্থ শিল্প
শিল্প বিপ্লবের ফলে এখন আর শারীরিকভাবে কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে অ্যাডমিশন টেস্ট
দিতে হবে না সরাসরি অনলাইনে এডমিশন টেস্ট সম্পন্ন করা যাবে।
■ অনলাইন টিচার্স ট্রেনিং: শিক্ষকদের শিক্ষকদের মান বাড়াতে অনলাইন টিচার্স ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করবে এই চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ফলে খুব দ্রুত সময়ে শিক্ষকরা তাদের নিজেদেরকে ঝালিয়ে নিতে পারবে।
■ সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং: কোন প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা এবং সামগ্রিক বিবেচনায় সিসি ক্যামেরার পুরা প্রতিষ্ঠানটি মনিটরিং করা হবে ফলে কোন অপরাধে অপ্রীতিকর ঘটনা ওই প্রতিষ্ঠানে ঘটবে না।
■ ভিডিও ক্লাসঃ ক্লাসের আগে একটি ভিডিও লেকচার তৈরি করে শিক্ষার্থীদের দিয়ে দিলে তারা সেটা দেখে ক্লাসে আসবে এরপর শিক্ষক দেখবেন যে কে কে বিষয়টি বুঝতে পারল আর কে কে বুঝতে পারল না পরে তাদের নিজেদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সুযোগ করে দেবেন শিক্ষক এটাকে বলা হচ্ছে। কোলাবোরেটিভ কাছ থেকে খুব সহজে বুঝতে পারে।
■ ফিলিপ লার্নিং: এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীকে অনলাইনে কিংবা যে কোন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রের মাধ্যমে উপাত্ত দেওয়া হয় যা সে ক্লাসের বাইরে সময় দেখে আসবে এবং পদ্ধতিতে আলোচনা করবে যেখানে শিক্ষক এ
■ অনলাইন টিচার্স ট্রেনিং: শিক্ষকদের শিক্ষকদের মান বাড়াতে অনলাইন টিচার্স ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করবে এই চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ফলে খুব দ্রুত সময়ে শিক্ষকরা তাদের নিজেদেরকে ঝালিয়ে নিতে পারবে।
■ সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং: কোন প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তা এবং সামগ্রিক বিবেচনায় সিসি ক্যামেরার পুরা প্রতিষ্ঠানটি মনিটরিং করা হবে ফলে কোন অপরাধে অপ্রীতিকর ঘটনা ওই প্রতিষ্ঠানে ঘটবে না।
■ ভিডিও ক্লাসঃ ক্লাসের আগে একটি ভিডিও লেকচার তৈরি করে শিক্ষার্থীদের দিয়ে দিলে তারা সেটা দেখে ক্লাসে আসবে এরপর শিক্ষক দেখবেন যে কে কে বিষয়টি বুঝতে পারল আর কে কে বুঝতে পারল না পরে তাদের নিজেদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সুযোগ করে দেবেন শিক্ষক এটাকে বলা হচ্ছে। কোলাবোরেটিভ কাছ থেকে খুব সহজে বুঝতে পারে।
■ ফিলিপ লার্নিং: এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীকে অনলাইনে কিংবা যে কোন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রের মাধ্যমে উপাত্ত দেওয়া হয় যা সে ক্লাসের বাইরে সময় দেখে আসবে এবং পদ্ধতিতে আলোচনা করবে যেখানে শিক্ষক এ
ক্লাউড কম্পিউটিংঃ ক্লাউড কম্পিউটিং
মানে আপনার কম্পিটারের হার্ডডিস্কের ওপর আর চাপ থাকছে না। যে কোন
স্টোরেজ, সফটওয়্যার এবং যাবতীয় অপারেটিং সিস্টেমের কাজ চলে যাচ্ছে হার্ড
ডিস্কের বাইরে। শুধু ইন্টারনেট থাকলেই ক্লাউড সার্ভারে কানেক্ট হয়েই সব সুবিধা
নেয়া যাবে। কম্পিউটারের হার্ড ডিস্ক নষ্ট হওয়া বা সমস্যা হওয়ার সুযোগ থাকলেও
ক্লাউড সার্ভার ডাউন হওয়ার সুযোগ ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের কাজগুলো যে কোন স্থানে বসেই
মোবাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায় এবং কম্পিউটিংয়ের সফটওয়্যারগুলো আপনার আপডেট
করার প্রয়োজন নেই। এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে থাকে। হাইটেক পার্কঃ তথ্যপ্রযুক্তি
তথা আইটি সংক্রান্ত সকল ধরনের কাজ সম্পাদন করা, আইটিকে ব্যবসা হিসেবে
প্রতিষ্ঠা করা,
আইটি সেক্টরে সকল সুযোগ-সুবিধা তৈরি, তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত
সকল আমদানি,
রফতানির সুবিধা সংবলিত বিশেষ এলাকাকে হাইটেক পার্ক বলা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি
নির্ভর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, সফটওয়্যার কোম্পানীগুলো
এই পার্কে কোম্পানি খুলে তাদের কাজ করতে পারবে।
Comments
Post a Comment